প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের কষ্টার্জিত স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সরকার পেশাদার ও সুপ্রশিক্ষিত সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে।
ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ (এনডিসি) এবং আমর্ড ফোর্স ওয়ার (এএফডব্লিউ) কোর্স-২০১৪ এর গ্রাজুয়েশন সিরিমনি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন। খবর: বাসসের।
শেখ হাসিনা বলেন, এৎজন্য আমরা জাতীয় বাজেটে সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছি এবং সশস্ত্র বাহিনী গোল ২০৩০ প্রণয়ন করেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে সৃষ্ট সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে গর্ববোধ করে। আমাদের দেশপ্রেমিক সেনা বাহিনী জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সবসময়ে তাদের পাশে রয়েছে। ভবিষ্যতেও তারা জনগণের পাশে থাকবে বলে তিনি দৃঢ় আশা প্রকাশ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর লক্ষ্য অর্জনে চতুর্থ প্রজন্মের ট্যাঙ্ক এমবিটি-২০০০, সেলফপ্রোপেলড গান, রাডার, সেনাবাহিনীর জন্য এপিসি এবং সামরিক বিমান বাহিনীর জন্য আধুনিক হেলিকপ্টারসহ আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম ক্রয় করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নৌ বাহিনীর জন্য সাবমেরিন ক্রয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ২০১৬ সালের মধ্যে এই সাবমেরিন অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় হেলিকপ্টার, মেরিন পেট্টোল এয়ারক্রাপ্ট, মর্ডান ফ্রিগেট ও জাহাজ কেনা হয়েছে।
তিনি বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অখন্ডতা ও প্রতিশ্রুতি নিয়ে সবসময় কাজ করে যাচ্ছে এবং যে কোন ধরনের প্রাকৃতিক ও অন্য কোন দুর্যোগের সময়ে জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, তারা কৌশলগত অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে এবং দেশে ও দেশের বাইরে খুবই মানসম্পন্ন কাজ করছে। তারা দেশে ও বিদেশে ভাল কাজ করে সুনাম বয়ে আনছে।
তিনি জনগণ ও সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যেকার এই অংশীদারিত্ব আগামীতে দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা অধিক সম্ভাবনাময় ও কানেকটেক্ট ওয়ার্ল্ডে বসবাস করছি। এ জন্য আমরা অধিক ঝুঁকিতে রয়েছি। উন্নয়নশীল দেশগুলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রণীত নীতির মধ্যে চলছে। ফলে উন্নত দেশগুলো এ সকল দেশ চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। এ অবস্থায় আমাদেরকে অবশ্যই অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও শক্তিশালীকরণে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, এৎজন্য আমরা জাতীয় বাজেটে সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছি এবং সশস্ত্র বাহিনী গোল ২০৩০ প্রণয়ন করেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে সৃষ্ট সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে গর্ববোধ করে। আমাদের দেশপ্রেমিক সেনা বাহিনী জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সবসময়ে তাদের পাশে রয়েছে। ভবিষ্যতেও তারা জনগণের পাশে থাকবে বলে তিনি দৃঢ় আশা প্রকাশ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর লক্ষ্য অর্জনে চতুর্থ প্রজন্মের ট্যাঙ্ক এমবিটি-২০০০, সেলফপ্রোপেলড গান, রাডার, সেনাবাহিনীর জন্য এপিসি এবং সামরিক বিমান বাহিনীর জন্য আধুনিক হেলিকপ্টারসহ আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম ক্রয় করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নৌ বাহিনীর জন্য সাবমেরিন ক্রয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ২০১৬ সালের মধ্যে এই সাবমেরিন অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় হেলিকপ্টার, মেরিন পেট্টোল এয়ারক্রাপ্ট, মর্ডান ফ্রিগেট ও জাহাজ কেনা হয়েছে।
তিনি বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অখন্ডতা ও প্রতিশ্রুতি নিয়ে সবসময় কাজ করে যাচ্ছে এবং যে কোন ধরনের প্রাকৃতিক ও অন্য কোন দুর্যোগের সময়ে জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, তারা কৌশলগত অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে এবং দেশে ও দেশের বাইরে খুবই মানসম্পন্ন কাজ করছে। তারা দেশে ও বিদেশে ভাল কাজ করে সুনাম বয়ে আনছে।
তিনি জনগণ ও সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যেকার এই অংশীদারিত্ব আগামীতে দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা অধিক সম্ভাবনাময় ও কানেকটেক্ট ওয়ার্ল্ডে বসবাস করছি। এ জন্য আমরা অধিক ঝুঁকিতে রয়েছি। উন্নয়নশীল দেশগুলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রণীত নীতির মধ্যে চলছে। ফলে উন্নত দেশগুলো এ সকল দেশ চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। এ অবস্থায় আমাদেরকে অবশ্যই অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও শক্তিশালীকরণে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করতে হবে।

No comments:
Post a Comment