পৃষ্ঠাসমূহ

Friday, August 28, 2015

Bangladesh black hat hacker

Bangladesh black hat hacker...ekhon hacking shaker shoug kora disa..

Tuesday, December 30, 2014

ছাত্রলীগের কর্মসূচি মোকাবিলার ক্ষমতা নেই বিএনপির: তোফায়েল


আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘গাজীপুরে এক ছাত্রলীগের কর্মসূচি মোকাবিলা করার ক্ষমতা বিএনপির নেই। প্রতিবাদে হরতাল ডেকে জ্বালাওপোড়াও এবং ঢিল ছুড়ে এক শিক্ষিকাকে মেরেছে। আর হরতালের দিন মাঠে বিএনপির নেতাদের খুঁজে পাওয়া না।’
খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া গাজীপুরে যেতেই সাহস পাননি। সত্যিকারের নেতা যদি হতেন, তিনি সেখানে যেতেন। সরকার বাধা দিলেও সেখানে জনসভা করতেন।’
আজ মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের জাতীয় বীর আব্দুল কুদ্দুস মাখন মুক্তমঞ্চে দীর্ঘ ১০ বছর পর জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
গতকাল সোমবার হরতালের সময় পিকেটারের ছোড়া ইটের আঘাতে শামছুন নাহার নামের এক স্কুলশিক্ষিকা নিতহ হন। এ প্রসঙ্গে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “আওয়ামী লীগের এজেন্টরা এটা করেছে।” বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের কথা যদি সত্য হয়, তাহলে ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির সবাই আওয়ামী লীগের এজেন্ট। এই এজেন্টদের দিয়ে আন্দোলন হবে না।’ 
বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘মিডিয়াই বিএনপিকে বাঁচিয়ে রেখেছে।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া বলেছিলেন শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন করবেন না। আর এখন খালেদা জিয়া প্রতিদিন এতিমের মতো আমাদের অনুরোধ করছেন সংলাপ করতে। সংলাপ হবে। অপেক্ষা করতে হবে। ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারির আগের ৯০ দিনের মধ্যে যেকোনো একদিন নির্বাচন হবে।’
সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সৈয়দ এ কে এম এমদাদুল বারীর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সাবেক আইনমন্ত্রী আবদুল মতিন খসরু, সাংসদ এ বি তাজুল ইসলাম, স্থানীয় সাংসদ র আ ম উবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী, নবীনগরের সাংসদ ফয়জুল রহমান, ফজিলাতুনন্নেছা বাপ্পী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সুজিত রায় নন্দী, পৌর মেয়র হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার প্রমুখ।

কাল সন্ধ্যায় ‘জরুরি’ সংবাদ সম্মেলন খালেদার

আগামীকাল বুধবার সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার রাতে খালেদা জিয়ার প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান এ তথ্য জানান। সংবাদ সম্মেলনটিকে তিনি ‘জরুরি’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়া দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্য দেবেন বলে বিএনপির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এর পাশাপাশি তিনি নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারেন বলে বিএনপি সূত্রে জানা গেছে।

Saturday, December 20, 2014

জাকারবার্গের বিবেচনায় ‘ডিজলাইক’




সাড়ে ৪ কোটি শিশুর জন্য ৩৫ কোটি বই তৈরি



Thursday, December 18, 2014

পাচার করা নয়, ৫১ হাজার কোটি টাকার পুরোটাই বিদেশে উপার্জিত দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে মুসা বিন শমসের

ঢাকা ব্যুরো থেকে ॥ আলোচিত ব্যবসায়ী ‘প্রিন্স’ মুসা বিন শমসের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) যে অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্ত করছে, তার পুরোটাই বিদেশে উপার্জনের দাবি করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “আমার বিষয়ে যা বলা হয়, আমি সাত বিলিয়ন ডলার বা ৫১ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছি। কেউ কোনো দিন এত টাকা এদেশে আয় করতে পারেনি, পারবেও না। আমি এই টাকা বিদেশে উপার্জন করেছি।”
সাত গাড়ি দেহরক্ষী নিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে আসেন মুসা, জাঁকজমকপূর্ণ চালচলনের কারণে বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে যাকে ‘বাংলাদেশের প্রিন্স’ বলা হয়। অবৈধ সম্পদের খোঁজে দুদক কার্যালয়ে মুসাকে প্রায় তিন ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেন জ্যেষ্ঠ উপ-পরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলী। তিনিই বিষয়টি অনুসন্ধানের দায়িত্বে রয়েছেন। আলোচিত এই ব্যবসায়ীকে তলব করে গত ৪ ডিসেম্বর গুলশানের বাসা ও বনানীর ব্যবসায়িক কার্যালয়ে চিঠি পাঠিয়েছিল দুদক।
সুইস ব্যাংকে আটকে থাকা সাত বিলিয়ন ডলার (৫১ হাজার কোটি টাকা) উদ্ধার হলে দেশে ফিরিয়ে এনে দেশ গড়তে দেশের মানুষের জন্য দিয়ে দেবেন বলে জানান মুসা বিন শমসের। গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন। সুইস ব্যাংকে আটকে থাকা ৫১ হাজার কোটি টাকা দেশে ফেরত আনা ও বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের উৎস খুঁজতে তাকে জিজ্ঞাসবাদ করতে দুদক নোটিশ দেয়। এই নোটিশের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল দুদক কার্যালয়ে আসেন তিনি। 
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দুদক থেকে বেরিয়ে মুসা বিন শমসের সাংবাদিকদের বলেন, দুদক আমাকে ডেকেছে, আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় আন্তরিক, সেকারণে দুদকের ডাকে আমি এসেছি। অভিযোগের তদন্ত প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সব গল্পেরই একটি ইতিহাস থাকে, ইতিহাস পর্যালোচনা করলে সত্য বেরিয়ে আসে। আমার বিষয়ে বলা হচ্ছে আমি সাত বিলিয়ন ডলার বা ৫১ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছি। আমি এ দেশ থেকে কোনো টাকা অর্জন করিনি। বিদেশে ব্যবসা করে আমি এ সব অর্থ অর্জন করেছি। ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে আমি ব্যবসা করে আসছি। কেউ কোনো দিন এত টাকা এদেশে আয় করতে পারেনি, পারবেও না। এ টাকা পাচার করা টাকা না।
অর্থ পাচারের বিষয়টি অস্বীকার করলেও সুইস ব্যাংকে টাকা থাকার বিষয়টি অস্বীকার করেননি মুসা বিন শমসের। এবারই প্রথম তিনি সুইস ব্যাংকে আটকে থাকা টাকার বিষয়ে মুখ খুললেন। তিনি বলেন, সুইস ব্যাংকে আটকে থাকা ওই টাকা আমার। এ টাকা উদ্ধার করা গেলে পদ্মা সেতু, দুঃস্থ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষকসহ সামাজিক গঠনমূলক কর্মকান্ডে অবদান রাখব। সুখি-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার চেষ্টা করব।
পদ্মা সেতু নির্মাণে তিন বিলিয়ন ডলার ব্যয় তার জন্য বেশি কিছু না বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ শুধু আমারই নয়, আমার পিতারও স্বপ্ন ছিল। সেতু নির্মাণে গোয়ালন্দ থেকে আরিচা, নগরবাড়ি এ্যাঙ্গেলে তিন বিলিয়ন ডলার খরচ হবে। আমি অফিসিয়ালি দুদককে বলেছি, সেতু নির্মাণের বিভিন্ন খাতে আমি বিনিয়োগ করব। এদিকে জনশক্তি রফতানি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশের রেমিটেন্স আসে জনশক্তি রফতানি থেকে। জনশক্তি রফতানি না হলে আমাদের দেশ সোমালিয়া হয়ে যেত। দুদকের প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করে তিনি বলেন, “জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক বুঝতে পেরেছে ‘আমি কে।’ আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। আইনের প্রতি আমি শ্রদ্ধা রেখেই দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে হাজির হয়েছি।”
দুদক সূত্র জানায়, বিজনেস ম্যাগাজিন ফোর্বস এর প্রতিবেদন বিবেচনায় নিয়ে ২০১১ সালে মুসা বিন শমসেরের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। তবে অজ্ঞাত কারণে দুদকের এ অনুসন্ধান আলোর মুখ দেখেনি। দীর্ঘ তিন বছর পর চলতি বছরের ‘বিজনেস এশিয়া’ ম্যাগাজিনের প্রতিবেদন বিবেচনায় নিয়ে অবারও নতুন করে অনুসন্ধানে নামে দুদক। বিজনেস এশিয়া ম্যাগাজিনে মুসাকে নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি এই ধনাঢ্য অস্ত্র ব্যবসায়ীর সাত বিলিয়ন ডলার সুইস ব্যাংকে আটকে আছে। যা বাংলাদেশি অর্থে প্রায় ৫১ হাজার কোটি টাকা। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এ উপমহাদেশে প্রিন্স মুসা শীর্ষস্থানীয় বর্ণাঢ্য ব্যক্তি যিনি এক বিলিয়ন পাউন্ড উপার্জন করেছেন ট্যাঙ্ক, যুদ্ধবিমান, ক্ষেপণাস্ত্র বেচাকেনার ব্যবসা করে।
২০১১ সালে প্রকাশিত ফোর্বস ম্যাগাজিনে বলা হয়, মুসা বিন শমসেরই বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। তার সম্পত্তির মূল্য প্রায় ১২ বিলিয়ন ইউএস ডলারের ওপরে। তিনি অস্ত্র সরবরাহকারী হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক পরিচিত। মুসা বিন শমসের ১৯৯৭ সালে যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে অনুদান দিতে চেয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন। লেবার পার্টির প্রার্থী টনি ব্লেয়ার নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর জন্য তার পাঁচ মিলিয়ন ডলার অনুদান প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। দুদক সূত্র আরও জানায়, ২০১১ সালের ২৪ জুন মুসার যাবতীয় ব্যাংক হিসাব তলব করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুদকের চাহিদার ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুসার ব্যাংক হিসাব তলব করলেও রহস্যজনক কারণে এর কোনো অগ্রগতি হয়নি। এরপর এবছর নতুন করে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। এর ধারাবাহিকতায় গতকাল তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। উল্লেখ্য, দুদকের সিনিয়র উপ-পরিচালক মীর মোঃ জয়নুল আবেদীন শিবলী মুসা বিন শমসেরের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করছেন।

খুলনায় ভারতীয় দূতাবাসের শাখা শীঘ্রই


চিকিৎসা ভিসার জন্য অনলাইন সিরিয়াল লাগবে না
এ এইচ হিমালয় : ভারতীয় ভিসার জন্য আর ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না রোগীদের। অনলাইন সিরিয়ালের জন্য দৌড়ঝাঁপ, সেই সাথে দালালদের পেছনেও আর ঘুরতে হবে না। আগামী রোববার থেকে অসুস্থ রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শপত্র জমা দিলেই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। রোগীদের জন্য অনলাইন সিরিয়ালের প্রয়োজন পড়বে না। খুলনার মানুষদের জন্য আরও সু-খবর দিয়েছে ভারতীয় দূতাবাস। অচিরেই খুলনায় ভারতীয় দূতাবাসের শাখা খোলা হচ্ছে। ফলে খুলনা থেকেই ভিসার আবেদনপত্র গ্রহণ, খুলনাতেই প্রেসেসিং এবং এখান থেকেই ভিসা দেয়া হবে।  খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের কষ্ট লাঘবে ২০১১ সালের ২৯ মে খুলনায় শুরু হয় ভিসার আবেদন গ্রহণ কেন্দ্র। স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার খুলনা শাখার মাধ্যমে এই আবেদন জমা নেয়া হতো। কিন্তু অনলাইনের সিরিয়াল নিয়ে শুরু হয় জটিলতা। অনলাইনে সিরিয়াল না মিললে ভিসার আবেদন করা যায় না। আর এই সিরিয়ালের জন্য দালালদের পেছনে দিনের পর দিন ঘুরতে হয় ভিসা প্রত্যাশীদের। অকারণে ব্যয় করতে হয় হাজার হাজার টাকা। ওয়েব সাইট হ্যাকের মাধ্যমে মুষ্টিমেয় ব্যক্তিরা সিরিয়াল নিয়ন্ত্রণ করায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় রোগীদের। অনেক রোগী চিকিৎসকের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েও ভিসার অভাবে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। এসব কারণেই রোগীদের জন্য ভিসা প্রাপ্তি সহজ করা হয়েছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনার সন্দীপ চক্রবর্তী পূর্বাঞ্চলকে বলেন, এখন থেকে কোনো অসুস্থ রোগীকে চিকিৎসার জন্য ভারত সফরে যেতে কম্পিউটার অনলাইনে সিরিয়ালের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। চিকিৎসকের পরামর্শপত্রসহ খুলনা ভিসা সেন্টারে জমা দিয়ে রোগীরা ভিসা নিতে পারবেন। এ ব্যাপারে গতকালই নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
তিনি আরও জানান, খুলনার মানুষের জন্য ভিসাপ্রাপ্তি আরও সহজ করতে খুলনায় ভারতীয় দূতাবাসের একটি শাখা খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এজন্য ইতোমধ্যে সরকারের কাছ থেকে অনুমতি চাওয়া হয়েছে। অনুমতি পাওয়ার সাথে সাথেই খুলনা ভারতীয় দূতাবাসের শাখা খোলার কাজ শুরু হবে। ফলে খুলনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের ভিসা পেতে আগের থেকে কম কষ্ট হবে।  ভিসা অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ সংক্রান্ত মৌখিক নির্দেশনা গতকালই তারা পেয়েছেন। আগামী রোববার থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে। তবে চিকিৎসকের পরামর্শপত্র যাতে কেউ খারাপ কাজে ব্যবহার না করে সেজন্য বিশেষ নির্দেশনা দেয়া হবে। অন্যথায় দেখা যাবে, প্রকৃত রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শপত্র দিয়ে ভিসা না পেলেও ভুয়া পরামর্শপত্র দিয়ে দালালরা ভিসা নিচ্ছে।